১. হজমশক্তির উন্নতি ঘটায়:
ঘি হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে সাহায্য করে। এতে আছে বিউটাইরিক অ্যাসিড, যা অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং হজমজনিত সমস্যা যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস বা পেট ফাঁপা দূর করতে সাহায্য করে। আয়ুর্বেদ অনুযায়ী, ঘি হজমের জন্য একটি জ্বালানি হিসেবে কাজ করে।
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:
ঘি ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে–এর মতো পুষ্টিগুণে ভরপুর। এছাড়াও এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নিয়মিত ঘি খেলে শরীর ভেতর থেকে শক্তিশালী হয় এবং বিভিন্ন সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে।
৩. মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়:
ঘি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। এতে থাকা ওমেগা–৩ এবং ওমেগা–৯ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের কোষগুলোকে সক্রিয় রাখে, যা স্মৃতিশক্তি এবং মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে। এটি ডিমেনশিয়া বা অ্যালঝাইমারের মতো রোগের ঝুঁকি কমাতেও সহায়ক হতে পারে।